জিয়া পরিবারের প্রতি আজন্ম বিশ্বস্ত, যুবদলের ঐক্যের প্রতীক, ঢাকা-১২ আসনে বিএনপির আশা-ভরসার ঠিকানা জনাব সাইফুল আলম নীরব৷
সাইফুল আলম নীরবের রাজনৈতিক জীবনী
🔸১৯৮২ সালে তেজগাঁও পলিটেকনিক বয়েজ স্কুলে অধ্যায়নরত অবস্থায় ছাত্র- রাজনীতি শুরু করেন।
🔸১৯৮৩ সালে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের শুরুতেই তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহব্বায়কের দায়িত্ব পালন করেন।
🔸১৯৮৪ সালে ঐতিহ্যবাহী তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ঢাকা সিটি কলেজের এই মেধাবী ছাত্র।
🔸স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ঐতিহাসিক ভূমিকার জন্য ১৯৯০ সালে তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
🔸ঢাকা মহানগর ছাত্রদলে হাবিব-হীরু কমিটির সদস্য ও হীরু-তরিকুল্লাহ কমিটির সম্পাদক ও খায়ের ভূঁইয়া-হারুন ভূঁইয়া কমিটির যুগ্ম-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
🔸আবুল খায়ের ভুঁইয়া-নাসির উদ্দিন পিন্টু কমিটিতে অবিভক্ত ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের প্রথম যুগ্ম-সম্পাদক ছিলেন।
🔸ফজলুল হক মিলন-নাজিম উদ্দিন আলম কমিটিতে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ছিলেন।
🔸সরাসরি ভোটে নাসির উদ্দিন পিন্টু ও সাইফুল আলম নীরব অবিভক্ত ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ১৯৯৩ সালে।
🔸শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি-হাবিবুন নবী সোহেল কমিটিতে ছাত্রদলের ক্রীড়া সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
🔸সাদেক হোসেন খোকা-আব্দুস সালাম কমিটিতে ঢাকা মহানগর বিএনপি'র সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন৷
🔸যুবদলকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান সাইফুল নীরবকে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেন ২০০৩ সালে।
🔸যুবদলকে সারাদেশে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে তাকে জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয় ২০১০ সালে।
🔸দীর্ঘ রাজনৈতিক পরিক্রমায় অসীম সাহসী ভূমিকার জন্য ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি যুবদলের সভাপতি নির্বাচিত হন।
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-১২ আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
0 Comments